Friday, August 7, 2020

Fertilizer for plant growth (গাছের বৃদ্বি ও ফলনে কিছু গুরুত্বপূর্ন্ সারের ব্যাবহার)

 

গাছের বৃদ্বি ও ফলনে কিছু গুরুত্বপূর্ন্ সারের ব্যাবহার



আলোভেরা জেল, দারুচিনি গুরো ও মধু:

আলোভেরা জেল, দারুচিনি গুরো ও মধুও রুটিন হরমোন হিসাবে ব্যাবহার করা হয়।তাছারা রাসায়নিক রুটিন হরমোনও বাজারে কিনতে পাউয়া যায়।

 সিলভামিক্স ট্যাবলেট:

সিলভামিক্স ট্যাবলেট ১ বার ব্যাবহার করলে ২ বৎসর গাছে আর কোন সার লাগে না কারন এটি একটা (নাইট্রোজেন-ইউরিয়া , ফসফরাস-টি.এস.পি , পটাশিয়াম-এম. ও. পি ও ম্যগনেশিয়াম)সব ধরনের সারের মিশ্রণ। দুপুর একটার দিকে গাছের যতটুকু ছায়া মাটিতে পড়ে তার ৭ হতে ১০ সে.মি. দুরে মাটিতে সামান্য গর্ত্ করে এটি ব্যাবহার করতে হয়।

 ফিটকারী:

টবের গাছের মাটি এসিটিক হলে ফলন ভাল হয় তাই ১/২ চামুচ ফিটকারী (পটাশিয়াম অ্যালুমিনিয়াম সালফেট)১ লিটার পানিতে গুলে মাসে এবার ব্যাবহার করা যায় কিন্তু বর্ষাকালে ব্যাবহার করা যাবে না।ব্যাবহারের সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন গাছে কোনভাবেই না লাগে।

লাইম বা চূন:

১০ইঞ্চি থেকে ১২ ইঞ্চি টবে যে পরিমান মাটি লাগে তার সাথে ১ চামুচ লাইম বা চূন মিশানো যায়। ঘন ঘন চূন মিশানো যাবে না কারন তাতে মাটি অ্যালকালাইড হয়ে যাবে।

কাঁঠের ছাই(পটাশিয়াম, ফসফরাস ও ম্যাঙ্গানিজ):

কাঠের ছাই বেশি ব্যাবহার করলেও গাছের ক্ষতি হয় এতেও মাটি অ্যালকালাইড হয়ে লক হয়ে যায়। তাই শুধু মাটিতৈরীতেই এটি ব্যাবহার করা হয়।কলার খোসা ব্যাবহার করেও পটাশিয়ামের চাহিদা পূরণ করা যায়।

প্লান্ট গ্রোথ রেগুলেটর:

এটি ব্যাবহার করলে গাছের গ্রোথ বন্ধ হয়ে মূকুল চলে আসে। চাড়া রোপন হতে শুরু করে গাছের মুটামুটি একটি আকার আসা পর্য্ন্ত গাছে নইট্রোজেন সমৃন্ধ সার ব্যাবহার করতে হয় তারপর নইট্রোজেন সমৃন্ধ সার ব্যাবহার বন্ধ করে পটাশিয়াম সমৃন্ধ সার ব্যাবহার করতে হয় এ ক্ষেত্রে এস.ও.পি বা সালফেট অব পটাশ ২ থেকে ৩ মি. গ্রা. ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করতে হয়।এর পাশাপাশি প্লান্ট গ্রোথ রেগুলেটর স্প্রে করলে গাছের গ্রোথ বন্ধ হয়ে মূকুল চলে আসে।প্লান্ট গ্রোথ রেগুলেটর রোদ উঠার আগে ব্যাবহার করতে হয়। রোদ উঠার পর ব্যাবহার করা যাবে না।

ডিসপ্রিন বা এসপ্রিন:

গাছে ডিসপ্রিন বা এসপ্রিন ব্যাবহারের উপকারীতা । এটি একটি গাছের নির্যা্স বা কস যা মূলত (স্যালিসাইলিক এসিড)। গাছের ক্ষেত্রে রুটিন হরমোন হিসাবে ব্যাবহার করা হয়।

১৫০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে মিশ্রন তৈরী করতে হবে।

কোন গাছের কাটিং ১ ঘন্টা এই মিশ্রনে ভিজিয়ে রেখে লাগালে শিকড় বের হওয়ার হার ৯৯% বাড়ে।

বীজ হতে চাড়া তৈরীতেও বীজ এই মিশ্রনে ৩ থেকে ৪ ঘন্টা ভিজিয়ে রেখে লাগালে বীজের চাড়া উৎপাদন হার বেড়ে যায়।

ফুলদানীতে ফুল ভাল রাখতেও এই মিশ্রন ব্যাবহার করা হয়।

এই মিশ্রনটি ছত্রাক নাশক হিসাবে ব্যাবহার করা যায় তবে মাসে একবারের বেশী নয়।

টমেটো, বেগুন আলুর গ্রোথের ক্ষেত্রে এই মিশ্রন ভাল কাজ করে তবে মাসে একবারের বেশী নয়।

এই মিশ্রনটি রোদ উঠার আগে ব্যাবহার করতে হয়। রোদ উঠার পর ব্যাবহার করা যাবে না।

Big barrier and remedy of bonsai (বনসাই এর বড় বাঁধা ও প্রতিকার)

 

বনসাই এর বড় বাঁধা ও প্রতিকার


বনসাই এর বড় বাঁধা হচ্ছে মিলিবাগমিলিবাগ গুলি বাড়ির উদ্ভিদের সাধারণ কীটপতঙ্গ এগুলি গোলাপী, নরম দেহযুক্ত পোকামাকড় এটি সাদা, মোমযুক্ত, তুলোযুক্ত উপাদানের সাথে আবৃত অনেকগুলোর পা আছে।পোকাগুলো উড়তে পারে না।

বিশেষজ্ঞরা জানান, পোকাটি ফসলের জন্য বেশি ক্ষতিকর। মানুষের সংস্পর্শে এলে চুলকানি, এ্যালার্জি ও শ্বাসকষ্ট হতে পারে। তবে মানুষের চেয়ে ফসলের জন্য পোকাটি বেশি ক্ষতিকর।পোকাটি উদ্ভিদের জন্য হুমকি।

ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহ থেকে জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে পোকাগুলো মাটির নিচে অবস্থিত ডিম থেকে ফুটে বের হয়ে খাবারের জন্য আশপাশের পোষক গাছের কঁচিপাতা, নতুন শাখা, কা-, ফুলের কুঁড়ি, ফল ও ফলের বৃন্ত প্রভৃতিতে অবস্থান করে।

পোকাগুলো মার্চ-এপ্রিল পর্যন্ত আক্রান্ত গাছ থেকে খাবার সংগ্রহ করে জীবনধারণ করে এবং প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় পৌঁছে।

মার্চের শেষ সপ্তাহ থেকে এপ্রিল পর্যন্ত পোকাগুলো পূর্ণবয়স্ক হয়ে ডিমপাড়ার জন্য উপযোগী জায়গার খোঁজে মাটিতে নেমে আসে ডিম পাড়ার জন্য। প্রতিটি ডিম্ব থলেতে ২শ’ থেকে ৩শ ডিম থাকে।এই ডিমগুলো মাটির নিচে এপ্রিল থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত সুপ্ত অবস্থায় থাকে।

নিচের এই ঘরোয়া পদ্বতি ব্যাবহার করে এগুলো দূর করা যায় এবং পরবর্তি আক্রমন হতে গাছকে রক্ষা করা যায়।👨

১ম দ্রবন:

1/2 কাপ ভাত ৫০০ মি.লি. পানির সাথে ১০ দিন রেখে দিলে এতে ইথাইল অ্যালকোহল তৈরী হয় । এই পানি ছেকে গাছে স্প্রে করে দিলে মিলিবাগগুলি দূর হবে।

২য় দ্রবন:

১০০ গ্রাম নিম পাতা বেটে এর পানি ছেকে আলাদা করে একটি স্প্রে বোতলে নিয়ে গাছে স্প্রে করলে মিলিবাগগুলি পুনরায় আক্রমন করবে না।

১ম দ্রবন একবারই ভালকরে ব্যাবহার করতে হবে। ২য় দ্রবন সপ্তাহে ২ বার ব্যাবহার করতে হবে।

৩য় দ্রবন:

১ চা চামুচ বেকিং সোডা এর সাথে 200 মি.লি পানি মিশিয়ে ১০ মিনিট রেখে দিতে হবে তারপর ৫ মি.লি নিমের তেল মিশাতে হবে এবং ২-৩ ড্রপ লিকুইড হ্যান্ড ওয়াশ মিশাতে হবে এই মিশ্রনের সাথে ৫০০ মি.লি পানি মিশিয়ে স্প্রে করলে মিলিবাগগুলি দূর হবে।এই দ্রবনটি ব্যাবহার করার ক্ষে্ত্রে প্রথমে দুই একটি পাতায় আগে স্প্রে করে দুই তিন দিন দেখে নিতে হবে পাতার ক্ষতি হয় কিনা যদি পাতার ক্ষতি হয় তবে পানির পরিমান কিছুটা বাড়িয়ে নিতে হবে। ৩য় দ্রবন ব্যাবহার করলে ১ম ও ২য় দ্রবন ব্যাবহার না করলেও মিলিবাগগুলি দূর হবে ।

তাছারা এপ্রিল থেকে জানুয়ারি পর্য্ন্ত যে কোন সময় আক্রান্ত গাছের চারপাশে নালা তৈরি করে কেরোসিন মিশ্রিত পানি দিয়ে রাখলে পোকাগুলো নামা অবস্থায় মারা যেতে পারে। তাছারা কার্বোসালফান কিংবা কনফিডার স্প্রে করলে আক্রান্ত গাছকে রক্ষা করা যাবে ।


Thursday, August 6, 2020

Transfer bonsai trees from one tub to another (বনসাই করা গাছ‌কে এক টব হ‌তে অন্য ট‌বে স্থানান্তর।)


বনসাই করা গাছ‌কে এক টব হ‌তে অন্য ট‌বে স্থানান্তর।

Bansai trees in Bangladesh (বাংলাদেশে বনসাই করা যেতে পারে এমন গাছ)

বাংলাদেশে বনসাই করা যেতে পারে এমন গাছ


বাংলাদেশে বনসাই করা যেতে পারে এমন গাছগুলো হল

বট, বকুল, শিমুল, পাকুড়, তেঁতুল, শিরিষ, বাবলা, পলাশ, বিলিতি বেল, ছাতিম, হিজল, জাম, নিম, বেলি, গাব, শেফালী, পেয়ারা, হেওরা, ডালিম, তমাল, জাম্বুরা, কমলা, তুলসী, বহেরা, বরই, বর্ডার, কামিনী, মেহেদী, কড়ই, অর্জুন, জারুল, জুনিপার, নরশিংধ, করমচা, লুকলুকি, কৃষ্ণচূড়া, কদবেল, দেবদারু, সাইকেশ, হরিতকি, কামরাঙা, আমলকি, নীলজবা, লালজবা, কুসুমফুল, এশফেরা, অশ্বথবট, নুডা বট, পাকুর বট, কাঠলি বট, রঙ্গন ছোট, রঙ্গন বড়, নিম সুন্দরী, লাল গোলাপ, খই বাবলা, কনকচাঁপা, গোলাপজাম, সাদা নয়নতারা, স্টার কুইন, বাগান বিলাস, হেলিকুনিয়া, গোলাপিটা ফুল, পান বিলাস, লালা পাতাবাহার, লাল জামরুল, চায়না বাঁশ, সন্ধ্যা মালতী হলুদ, যজ্ঞ ডুমুর, আলমন্ডা, এলাচি


সম্ভাবনা ছাদবাগান (Rooftop Gardening)

সম্ভাবনা ছাদবাগান

সবুজ শ্যামল বাংলায় সবুজে ভরা গ্রামে বেড়ে উঠা নাগরিক সমাজের একটি অংশ সবুজকে ধরে রাখতে চায় আবাসস্থলে আর এই প্রয়াস থেকেই

জন্ম নেয় আপন আপন বাড়ির ছাদে বাগান তৈরীর প্রবনতা ।এই বাগান যেমন একদিকে পারিবারিক বিনোদন ও অবসর কাটানোর এক মিলন মেলা অন্যদিকে নিরাপদ সবজী দিয়ে পারিবারিক পুষ্টি চাহিদাও পূরণ করছে । অতি প্রাচীন সভ্যতায়ও ছাদে বাগান তৈরীর ইতিহাস চোখে পড়ে ।করোননা পরিস্থিতির এই সময় ঘরবন্দি মানুষগুলোর জন্য ছাদে বাগান যেন এক প্রশান্তির নাম ।জাতিসংঘের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৫৪ শতাংশ নগরে বসবাস করে।১৯৫০ সালে এর হার ছিল মাত্র ৩০ শতাংশ।বিশ্বব্যাপি এই নগরায়ন বাড়ার কারনে মহুরে কৃষি নামক এক নতুন শব্দ আমাদের শব্দ ভান্ডারে যুক্ত হয়েছে আর এই শহুরে কৃষি পরিবেশ রক্ষা, শহরের তাপমা্ত্রা কমানো পুষ্টি চাহিদা পূরণ বিনোদন ইত্যাদিতে ভূমিকা রাখতে পারে ।অধিকাংশ বাড়ির ছাদির দিকে তাকালে বিভিন্ন ধরনের বাগান দেখা য়ায় তার অধিকাংশই অপরিকল্পিত ভাবে গরে উঠেছে ।পরিকল্পিত উদ্দোগ নেয়া হলে য়ে কোন গাছ এমনকি শাক সবজীও ভাল ফলবে । আঙ্গুর, বেদেনা, ডালিম, আমড়া, পেয়ারা, ইত্যাদি নানা ধরনের মৈাসুমি ফল ছাড়াও কলা, কলমি শাক, ডাটা শাক, লাউ, ইত্যাদি অনায়াসে উৎপাদন করা য়ায় ।এই ছাদে বাগান একদিকে য়েমন মানুষের পুষ্টি, বিনোদন ও পরিবেশ রক্ষায় ভূমিকা রাখে অন্যদিকে একটু অসাবধানতা ও পরিকল্পনার অভাবে বিপর্য্য় ডেকে আনতে পারে । কখনো কখনো মানুষের সৃষ্ট বিপর্য্য় প্রাকৃতিক দুর্যোগের চেয়েও আরও বেশি ভয়াবহ হতে দেখা যায় তারই উদাহরণ হিসাবে ১৯৮৫ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলের ছাদ ধসের ঘটনায় ৩৯ জনকে প্রাণ বিসর্জ্ন দিতে হয়েছিল । এর কারন ছিল ছাদ থেকে পানি নিস্কাশনের পথটি বন্দ হয়ে গিয়ে বৃষ্টির পানি ছদে জমে থাকা ।

তাই ছাদে বা বাড়িতে বাগান তৈরীতে অবশ্যই আমাদেরকে নূনতম পরিকল্পনা ও সাবধানতা মেনে বাগান করা উচিত যেমন: ছাদের কাঠামো, বাড়তি ভার গ্রহনের জন্য ভিত্তিপ্রস্তরের ধারণ ক্ষমতা, চাষের স্থান হতে রাস্তায় বর্জ্য্, জমে থাকা পানি নিস্কাশন, চাষাবাদের জন্য ওয়াসা হতে ব্যবহৃত পানি, কৃষি-শিল্প এবং এর শ্রমিকদের উপর অর্থনৈতিক প্রভাব, ব্যবহৃত পানি জমে থাকলে রোগের প্রভাব, ছাদের নিরাপত্তা ব্যাবস্থা ইত্যাদির নেতিবাচক ও ক্ষতিকারক প্রভাব বিস্তারের আগেই যদি সেগুলো বিবেচনা করা না হয় তবে এটার কারনে ভবন ধ্স, সম্পত্তির ক্ষতি, ডেঙ্গু, চিকনগুনিয়া ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ্ মানবজীবন নাশ হতে পারে ।

তাই নিয়ম মেনে ছাদ বাগান করলে এটি অবশ্যই যেমন একদিকে পারিবারিক বিনোদন ও অবসর কাটানোর এক মিলন মেলা অন্যদিকে নিরাপদ সবজী দিয়ে পারিবারিক পুষ্টি চাহিদাও পূরণ করবে।


Monday, November 18, 2019

Fish farming in bioflux (বায়োফ্লক্স পদ্বতিতে মাছচাষ।)


বায়োফ্লক্স পদ্বতিতে মাছচাষ।
ট্যংকি  ১০, ০০০ লিটার ধারন ক্ষমতা সম্পন্ন হয় তবে ট্যংকের স্ইজ হবে ১৩ ফিট ডায়ামিটার ও হাইট হবে ৪ ফিট
এর ভিতরে পানি থাকবে সারে ৩ ফিট।
ট্যংকে প্রথম পানি ঢালার নিয়ম:
১. পানি ঢেলে ১ দিন বাতাস চালনা করে রাখতে হবে।
২. প্রতি ১০০০ লিটার পানির জন্য ২৫০ গ্রাম হারে প্রাকৃতিক লবন মিশিয়ে দিতে হবে।
৩. টি.ডি. এস পরীক্ষা করতে হবে। লবন মিশানোর পর টি.ডি. এস ৪০০ থেকে ৬০০ এর মধ্যে থাকবে। টি.ডি. এস ১০০ এর নিতে হলে র্আও লবন মিশাতে হবে।
৪. লবন মিশানোর পর একদিন রাখতে হবে।
মোলাসিস, প্রোবায়টিক  মিশানোর নিয়ম:
প্রতি ১০০০ লিটার পানির জন্য ৪০ থেকে ৫০ গ্রাম মোলাসিস লবন মিশানোর একদিন পর দিতে হবে।
মোলাসিস মিশানোর সময়ই প্রোবায়টিক মিশাতে হবে। প্রতি ১০০০ লিটার পানির জন্য ৫০ গ্রাম প্রোবায়টিক দিতে হবে।
মোলাসিস প্রথমে পানির সাথে মিশিয়ে হালকা করে নিতে হবে। তারপর প্রোবায়টিকও কিছু পানির সাথে মিশিয়ে হালকা করে মোলাসিস ও প্রোবায়টিক কসাথে মিশিয়ে আস্তে আস্তে ট্যংকে ঢালতে হবে। পি.এইস থাকবে ৬.৫ থেকে ৭.৯ । যদি পি.এইস ৮ এর উপরে হয় তবে কিছু পানি ফেলে দিয়ে নতুন পানি দিয়ে পি.এইস ৭.৯ এর নিচে আনতে হবে।
 মোলাসিস ও প্রোবায়টিক ট্যংকে মিশানোর ৪ দিন এর মধ্যে ফ্লগ তৈরী সম্পন্ন হবে।
ট্যংকে মাছ ছাড়া:
এই চারদিন পর ফ্লগ তৈরী হলে ট্যংকে মাছ ছারতে হবে।
পাংগাস প্রতি ১ কেজিতে ৫০০০ পোনা এরকম
তেলাপিয়া প্রতি ১ কেজিতে ৬০০০ পোনা এরকম
২৫ থেকে ৩০ কেজি পর্যন্ত ছাড়া যাবে।
ট্যংকের হিসাব:
১৩ ফিট ডায়া ক্যাপাসিটির বা ১০,০০০ লিটার ধারন ক্ষমতা সম্পন্ন ট্যংকের খরচ পরবে এয়রিয়েশন ও মটর সহ খরচ পরবে ৩০০০০ টাকা।
মিনিমাম প্রোডাশন আসবে ৬০০ কেজির উপরে। খাবারের খরচ আসবে প্রতি বেচে ১০০ কেজি।
শিং মাছ প্রোডাশন আসবে ৪ মাসে আর কৈ মাছ প্রোডাশন আসবে ৩ মাসে।
সম্পূর্ন নিজ দায়ীত্বে সযন্তে বায়োফ্লক্স পদ্বতিতে মাছচাষকরুন।

Fish farming in bioflux method.

The tank has a capacity of 10,000 liters, but the size of the tank will be 13 feet in diameter and 4 feet in height.
There will be 3 feet of water inside it.

Rules for pouring water in the tank first:
1. Pour water and keep the air running for 1 day.
2. For every 1000 liters of water, 250 grams of natural salt should be added.
3. T.D. S must be tested. After mixing the salt, T.D. S will be between 400 to 600. T.D. If you want to take S100, you have to add raw salt.
4. It should be kept for one day after mixing salt.

Molasses, Probiotic Mixing Rules:
For every 1000 liters of water 40 to 50 grams of molasses salt should be given one day after mixing.
Probiotics should be added while mixing molasses. For every 1000 liters of water 50 grams of probiotic should be given.
Molasses should first be mixed with water to lighten it. Then the probiotic should also be mixed with some water and lightly mixed with molasses and probiotic kasat and gently poured into the tank. PES will be 6.5 to 7.9. If it is above PS7, then some water should be dropped and new water should be brought below PS8.
 The plug will be completed within 4 days of mixing the molasses and probiotic tank.

Without fish in the tank:
After these four days, if the flag is made, the fish should be released in the tank.
Pangas are like 5000 fry per 1 kg
6000 fry per 1 kg of tilapia
25 to 30 kg can be released.

Tank account:
A tank with a capacity of 13 feet diameter or a capacity of 10,000 liters will cost Rs. 30,000 including aeration and motor.
Minimum production will be above 800 kg. The cost of food will be 100 kg per sale.
Horn fish production will come in 4 months and kai fish production will come in 3 months.
Fish farming in bioflux method at your own risk.


Others Site:



Friday, November 1, 2019

Agriculture and the farmer's life (কৃষিকাজ ও কৃষকের জীবন)

Agriculture and the life of the farmer
People are social creatures. In order to sustain human life, production of food grains, production of raw materials, supply, poultry, poultry, cows, goats, fishing etc. have to be performed. These are agricultural works. And this profession is the original profession of the human race. Those who do all these things are called farmers. The dawn is very attractive for the farmers in the autumn Bangladesh. Sometimes the farmers wake up in the morning and start farming in the fresh air, sometimes in the winter and sometimes in the rainy season. This variety of life of the farmers is really very interesting.


কৃষিকাজ ও কৃষকের জীবন
মানুষ সমাজ বদ্ব জীব। মানুষের জীবন ধারনের জন্য খাদ্য শষ্য উৎপাদন, কাঁচামাল উৎপাদন, সরবরাহ, হাঁস, মুরগী, গরু, ছাগল পালন মাছ ধরা ইত্যদি নানা ধরনের কার্যপ্রনালী সম্পাদন করতে হয়। এগুলোই হচ্ছে কৃষি কাজ। আর এই পেষা মানব জাতীর আদি পেষা। যিনি এই সমস্ত কাজ করে থাকেন তাদেরকে কৃষক বলা হয়।ষড়ঋতুর বাংলাদেশে কৃষকদের জন্য ভোর বেলাগুলো হয় অত্যান্ত আকর্ষনীয়। কখন্ও ভোর বেলায় ঘুম হতে উঠে নির্মল বাতাসে কৃষকরা কৃষিকাজ করতে নামে আবার কখন্ও কনকনে শীতে আবার কখন্ওবা ভরা বর্ষায়।কৃষকদের এই জীবন বৈচিত্র সত্যিই অত্যান্ত আকর্ষনীয়।


Others Site:

Fertilizer for plant growth (গাছের বৃদ্বি ও ফলনে কিছু গুরুত্বপূর্ন্ সারের ব্যাবহার)

  গাছের বৃদ্বি ও ফলনে কিছু গুরুত্বপূর্ন্ সারের ব্যাবহার আলোভেরা জেল, দারুচিনি গুরো ও মধু: আলোভেরা জেল, দারুচিনি গুরো ও মধুও রুটিন হরমোন ...